Chestnut-capped Babbler (লালটুপি ছাতারে) Timalia pileata.

Chestnut-capped Babbler Facts


স্কুলে ইতিহাস পড়ানোর পাশাপাশি পাখির ছবি তোলা আমার আগ্রহের একটি বিষয় । ছবি তোলার সূচনা মোটামুটি ২০০০ সাল , প্রথম দিকে সব রকমের ছবি তুললেও পাখির ছবি তোলার প্রতি আগ্রহ জাগে ২০১৬ সালের পর থেকে, যখন আমাদের বাড়ির পিছনের বাগান থেকে Indian Pitta পাখির ছবি তুলি। পাখির কিছুই চিনতাম না, কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় পাখিটির ছবি পোস্ট করার সাথে সাথেই অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করে ঐ পাখি নিয়ে। তারপর থেকে পাখির ছবি তোলার প্রতি একটু একটু করে ভালোবাসা তৈরি হয়। আমি থাকি হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহুকুমার উদয়নারায়ণপুর থানার অন্তর্গত দেবীপুর গ্ৰামে। চাকুরী সূত্রে প্রতিদিন উলুবেড়িয়া যেতে হয়, ঐ পথেই পড়ে উদয়নারায়ণপুর, আমতা ও বাগনান এর বিভিন্ন এলাকা। আমার (Local) স্থানীয় ছবি তোলার পরিসর ঐ অঞ্চল গুলোকে কেন্দ্র করেই, আর এই চারপাশের ছবি তোলার সঙ্গী কিংশুক হাজরা ও কৃষ্ণেন্দু চক্রবর্ত্তী। আমার "Uluberia Outskirts" বলতে বোঝাতে চাই উলুবেড়িয়া মহুকুমার অন্তর্গত বিভিন্ন এলাকা। আজকের আলোচনার বিষয় Chestnut-capped Babbler বা লালটুপি ছাতারে  Timalia pileata .
 

 
 
উলুবেড়িয়া সংলগ্ন এলাকায় যে সমস্ত পাখি দেখতে পাওয়া যায় তার মধ্যে সবথেকে আকর্ষণীয় হল এই Chestnut-capped Babbler বাংলায় লালটুপি ছাতারে। এই পাখির সাথে প্রথম সামনা সামনি পরিচয় করিয়ে দেয় সোমেন ব‍্যানার্জী দাদা, যাকে আমি আমার পাখির জগতের শিক্ষার 'গুরুজী' বলে মনে করি । পাখি পক্ষী চেনার হাতে খড়ি ওই দাদার কাছেই।
 
আবাসস্থল ও বিচরণক্ষেত্র, Chestnut-capped Babbler Habitat & Distribution :
পাখিটি পশ্চিমবঙ্গের মূলত উত্তরবঙ্গের তরাই-ডুয়ার্স অঞ্চল, সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ অঞ্চল এবং হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া সংলগ্ন আমতা ও বাগনানের কিছু অঞ্চলে দেখা যায় । আমার (Local) স্থানীয় অঞ্চলের পাখির ছবি তোলার পরিসরে যেহেতু আমতা এবং বাগনান এই দুটি এলাকা পড়ে তাই পাখিটিকে সামনে থেকে দেখার বহুবার সুযোগ হয়েছে । পাখিটি এখানের স্থায়ী বাসিন্দা বা  Resident Bird, তাই সারা বছরই দেখা যায়। পাখিটি বসবাস করে বড় বড় ঘাসজমি, স্যাঁতসেঁতে জলাভূমি, খড়িগাছ, হোগলা বন, ঝোপঝাড় যুক্ত বনাঞ্চল। এরা কখনো জোড়ায় জোড়ায় আবার কখনো চার-পাঁচটি একজোট হয়ে দল বেঁঁধে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়।
 

 
পাখিটির স্বভাব চরিত্র , Chestnut-capped Babbler Behavior : পাখিটি ভীষণ লাজুক স্বভাবের। মানুষের সামনাসামনি আসতে একদম অপছন্দ । আমি যদি ১০ বার দেখার জন্য গিয়ে থাকি তার মধ্যে ৯ বার ব্যর্থ হয়েছি, তা সত্বেও একে দেখার ইচ্ছা এক বিন্দুও কমেনি, তার একটাই কারণ এর সৌন্দর্য।
 

 
শরীরের গঠন, Chestnut-capped Babbler Physical Description : 
মাথায় লালচে বাদামী রঙের টুপির মত আবরণ, ঠোঁট কালো,  চোখ কালচে লাল, চোখের উপরে সাদা ভ্রু , চোখ এবং ঠোটের মাঝখানের অংশ (Lores) কালো রঙের , গলা থেকে বুক পর্যন্ত সাদা পালক ঢাকা এবং তাতে কালো রেখা রেখা দাগ থাকে। ঘাড়ের কাছে এবং গলার সাদা পালকের শেষ অংশ ধূসর রঙের পালক দেখা যায়। পেটের দিকটা হালকা নস্যি রঙের এবং শরীরের বাকি অংশ গাঢ় জলপাই-বাদামী রঙের পালকে ঢাকা। দৈর্ঘ্য ১৫-১৭ সেন্টিমিটার বা ৬-৭ ইঞ্চির ভিতর। অনেকটা সিপাহী বুলবুলের আকারের হয়। পাখিটির দুই-তিন রকমের ডাক শুনেছি।
 
👉লালটুপি ছাতারের ভিডিও 📽️ সহ ডাক 🎶 Chestnut-capped Babbler video & call , শোনার জন্য এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।
 
খাদ্য, Chestnut-capped Babbler Food Habit : মূলত পোকামাকড়, তাদের ডিম ও লার্ভা এদের খাবার । 

প্রজনন, Chestnut-capped Babbler Breeding : অক্টোবর-নভেম্বরের পর অর্থাৎ শীতের সময় এরা প্রজনন করে। খড়ি গাছের ঝোপে অথবা বড় ঘাসে, মাটি থেকে কিছুটা ওপরে গোলাকার, বাবুই পাখির বাসা একদম প্রাথমিক  অবস্থায় যেমন দেখতে হয় কিছুটা সেইরকম বাসা তৈরী করে, তবে অতটা নিখুঁত নয় । শীতের সময় বাচ্চাগুলো নিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখেছি।

 

 
 
ছবি তোলার কিছু অভিজ্ঞতা , Photographic Experience :  যেহেতু পাখিটি এই অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দা অর্থাৎ Resident Bird তাই সারা বছরই এদের দেখা যায়। কিন্তু এদের বাসভূমি যেহেতু স্যাঁতস্যাঁতে জলা জায়গা, খড়ি গাছের জমি, তাই বর্ষাকালে এই অঞ্চলে জল ও কাদার জন্য যাওয়া অসুবিধা। অক্টোবর থেকে জুন মাসের মধ্যে এদের দেখার জন্য উপযুক্ত সময় , কারণ ঐ সময় জমির জল কমে যায়, ও রাস্তাতে কাদাও  থাকে না। একদম সকালের দিকে ও বিকালের সময় রোদের প্রখরতা কমে গেলে এরা ঝোপ থেকে একটু বাইরের দিকে বের হয়, অতিরিক্ত রোদের আলোতে এরা বাইরে খোলা জায়গায় বেরুতে চায় না। এদের গলার স্বর শুনে একটা জায়গায় চুপ করে বসে অপেক্ষা করলে কয়েক মুহূর্তের জন্য  ঝোপের বাইরে আসতে পারে, ওই সময়ের মধ্যেই ছবি তুলে নিতে হয়। যেহেতু খুব চঞ্চল এবং ঝোপঝাড় যুক্ত অঞ্চলে থাকে তাই ক্যামেরা সেটিংস আগে থেকে ঠিক করে রাখতে হবে। তবে মানুষের উপস্থিতি যদি একবার বুঝতে পারে তাহলে আর বাইরে প্রায় বেরোয় না, ভিতর থেকেই "পিউ পিউ চিক চিক চিক" ডাক দেবে ও সঙ্গী সাথীদের সচেতন করে দেবে। 
 







 
[সংরক্ষণ অবস্থা- নূন্যতম বিপদগ্ৰস্থ]


 
★★★লেখাটি পড়ে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার কমেন্ট করুন। আপনার এই মূল্যবান মন্তব্য আমার পরবর্তী লেখার প্রেরণা। 👇👇👇👇👇👇👇👇👇★★★

Comments

  1. যেমন সুন্দর ছবি ততোধিক সুন্দর লেখনী। খুব ভালো লাগলো
    শুভেচ্ছা রইলো।

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। ভাল মন্তব্য অনুপ্রেরণা জোগায় 🙏

      Delete
  2. অতি সুন্দর। আরো লেখা চাই।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভীষণ খুশি হলাম। অবশ্যই 💜

      Delete
  3. খুব ভালো লাগলো পড়ে। 👍👍

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ। আবার লিখব।💗

      Delete
  4. পোদড়ায় আমাদের ফ্ল্যাটের ছাদে মাঝে মাঝেই আসে এক ঝাঁক ধূসর ছাতারে৷ খুব বকবক করে৷ আমাদের গ্রামদেশে এগুলোকে বলে পালুইচরা৷ ধানের গাদা বা পালুইয়ে এরা আসে!

    ReplyDelete
    Replies
    1. এই জায়গা টা কোথায় ? তবেই এই পাখিটা কিন্তু যেখানে সেখানে দেখা যায় না। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

      Delete
  5. ভালো লেখাটি

    ReplyDelete
  6. খুব ভালো বর্ণনা , ঝরঝরে লেখা এক লহমায় পরে ফেললাম , আরো এমন লেখা চাই, আর ছবি গুলিও অসাধারণ 😍👌

    ReplyDelete
    Replies
    1. এই রকম মন্তব্য আগ্ৰহ আরো বাড়িয়ে দেয়। অসংখ্য ধন্যবাদ 💗💜💛

      Delete
  7. সুন্দর লিখেছো। ক্যামেরা ও কলম দু'ই চলুক। শুভেচ্ছা।

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ 💜💛💗☺️

      Delete
  8. যেমন সুন্দর ছবি, তেমনই বর্ণনা। ছোটদের এগুলো দেখানো উচিত। ওদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি করালেই ভবিষ্যত পৃথিবী সুন্দর হয়ে উঠবে।
    অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এমন সুন্দর একটি উদ্যোগের জন্য।
    অপেক্ষায় থাকলাম

    ReplyDelete
    Replies
    1. ইচ্ছা আছে আমার চারপাশে যা দেখি ছবি তুলি সেইগুলো নিয়ে লেখা। অসংখ্য ধন্যবাদ।

      Delete
  9. Asadharon laglo bondhu, photography fan chilam, lekha r holam. Aro chai

    ReplyDelete
  10. Asadharon laglo bondhu, photography fan chilam, lekha r holam. Aro chai

    ReplyDelete
  11. অনেক তথ্য সম্বলিত একটা লেখা। অনেক কিছু জানতে পারলাম। আরও লেখা দেখাতে চাই। ছবিগুলো খুবই সুন্দর।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। এই ধরনের মন্তব্য আরো লিখতে উৎসাহ পাই।

      Delete
  12. দুর্দান্ত ছবি, অনবদ্য লেখা...
    'Uluberia Outskirts' থেকে এরকম মণিমুক্তা আরো ঝরুক...

    ReplyDelete
  13. সুন্দর ও জীবন্ত।

    ReplyDelete
  14. খুব সুন্দর ভীষণ ভালো লাগলো

    ReplyDelete
  15. অসামান্য ভাই ..যেমন ছবি তেমন লেখা

    ReplyDelete
    Replies
    1. দাদা অসংখ্য ধন্যবাদ।

      Delete
  16. খুব ভালো লাগলো দাদা। বিশেষকরে লেখার সাথে ছবি। আরো লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম...আশাকরি হতাশ হবো না...

    ReplyDelete
  17. খুব সুন্দর লেখা দাদা সঙ্গে ছবি গুলো ও অনন্য। এই পাখি টাকে দেখার ইচ্ছা বেড়ে গেলো লেখা পড়ে আরও। ভালো থেকো

    ReplyDelete
  18. পরের লেখার অপেক্ষায় থাকলাম । অসাধারণ লাগলো 👌প্রথম বলেই ছক্কা 😊

    ReplyDelete
  19. Darun...likhachan..Dada..onake kichu janlum...Pora khube valo..laglo..

    ReplyDelete
  20. Beautiful story... Congratulations for writing such a nice article for us. ..
    Waiting for more stories from a great bird lover like you 🙏🏻👌🏻👍🏻💓

    ReplyDelete
  21. Beautiful story... Congratulations for writing such a nice article for us. ..
    Waiting for more stories from a great bird lover like you 🙏🏻👌🏻👍🏻💓

    ReplyDelete
  22. দাদা খুব ভালো লাগল পড়ে । অনেক কিছু শিখতে পারছি

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ 💜💛💗☺️

      Delete
  23. ছবিগুলো বরাবরের মতোই অসাধারণ। যেটা আমাকে মুগ্ধ করেছে সেটা অপূর্ব বর্ণনা। অপেক্ষায় রইলাম আরও অনন্য সাধারণ কিছু ছবি আর তার বর্ণনার কোলাজের। আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।

    ReplyDelete
    Replies
    1. স্যার 🙏
      উদ্যম বেড়ে যায় এই ধরনের মন্তব্য গুলো দেখে।

      Delete
  24. দারুন, আরও এগিয়ে যাও, এবারে সেই ডলফিন নিয়ে লেখো, তারপর সেই বাবুই এর ঝাঁক. এটা একটা দলিলের মতো, কারণ তুমি দারুন ভাবে এই অঞ্চলের খুঁটিনাটি তুলে ধরো. শুভেচ্ছা নিও.

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ। অবশ্যই 💜💛💗

      Delete
  25. খুব ভাল লাগলো। 👌👌👌

    ReplyDelete
  26. দাদা আপনার ছবিগুলো ও পাখির তথ্য জানতে পেরে খুব ভালো লাগল। নতুন কিছু দেখার জন্যে অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকবেন।

    ReplyDelete
  27. বেশ ভালো লাগলো, কিছু বছর ধরে শুনে আসছি আর সোশ্যাল মিডিয়া তে টুকটাক ছবিও দেখি, তবে সেই সব ছবি র তুলনায় আপনার তোলা ছবির মান বেশ ভালো লাগলো,আমি মানস এর জঙ্গল এ কয়েকবার পেয়েছি তবে বাড়ির কাছে এতো সুন্দর পাখি পাওয়া সত্যি বেশ ভালো ব্যাপার, আমি নিজেও ছবি তুলি আর তাই বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না যে কি প্রচন্ড কঠোর পরিশ্রম আপনার ছবি তোলার পেছনে রয়েছে, চালিয়ে যান, শুভেচ্ছা রইলো🙏🙏

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের মন্তব্য লেখার আগ্ৰহ বাড়িয়ে দেয়।💚💛💜💗

      Delete
  28. এতো সুন্দর করে লেখা আর মিষ্টি পাখীর ছবি দেখে মনে হচ্ছে লকডাউন কে থোরাই কেয়ার করে বাগনান চলে তাই
    পাখী টা বাইরে থেকে গিয়ে দেখতে হলে
    অবশ্যই আপনার সহযোগীতা ছাড়া সম্ভব নয় । অনেক ভালো লাগা

    ReplyDelete
  29. Many many thanks to all for your appreciation.

    ReplyDelete
  30. পড়লাম. খুব ভাল লাগলো ছবি গুলিও খুব ভাল হয়েছে .এইরকম আরও লেখো

    ReplyDelete
  31. দারুন উপভোগ্য লেখা ও অসাধারণ ছবিগুলি। বেশ কিছু বছর ধরেই পাখিটিকে দেখার ইচ্ছা থাকলেও একান্ত ব্যক্তিগত কিছু কারনে দেখতে যাওয়ার ব্যাপারটা আর ঘটে উঠতে পারে নি। আপনার লেখা পড়ে আবার ইচ্ছেটা জেগে উঠল, অসংখ্য ধন্যবাদ

    ReplyDelete
  32. এ পাখি টি আমি এখনো সামনে থেকে দেখি নি , তোমার লেখা পরে অনেক কিছু জানলাম । বেশ করে সুন্দর সাজিয়ে দিয়েছো তোমার লেখা টা । ছবি গুলো দেখেই বোঝা যায় কতটা সময় দিয়েছো । এই পাখির এরকম ছবির সংগ্রহ আমি আর কারো কাছে দেখি নি । আরো লেখো ।


    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। অবশ্যই আমার চোখে দেখা পাখি নিয়ে লিখবো। এই রকম মন্তব্য উৎসাহ জোগায়।

      Delete
  33. Egiye jao gurudeb.. sathe achi..

    ReplyDelete
  34. ei pakhitar sange khub besi jana chilona. tomar lekha ar chobi dekhe anek kichu janlam .bhison bhalo likhecho. chobigulo sotti bhalo tulecho. asadharan. thanks for sharing. ei rakom aro lekha ar chobi dekhte chai.

    ReplyDelete
    Replies
    1. Many many thanks dada 🙏 This kind of comment really inspire me.

      Delete
  35. অপূর্ব সুন্দর লেখা ও ছবি। এই পরিবেশন অনেক ধৈর্য ও অধ্যবসায় এর ফল। খুব ইচ্ছা আছে পাখিটিকে দেখার ছবি তোলার আশায় আছি ।কোন দিন হবে আশা করি। শুনেছি এর ছবি তোলা খুব কঠিন ভিডিওটা দেখে সেই ধারণা আরও পরিষ্কার হলো। সুন্দর প্রচেষ্টার জন্য অনেক অভিনন্দন।

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা 🙏💗

      Delete
  36. Zahid Hossain

    Lekha ta Osadharon r Satyi Pakhi ta Pawa je ki Chaper byapar seta ami jani, @Amber Good One Keep Going.

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

Brown Fish Owl, ভুতুম পেঁচা, Ketupa zeylonensis .

Indian Pitta, দেশি শুমচা, नवरंग, Pitta brachyura.